টেগর বলেছিলেন " পাওয়া কাকে বলে জে জানে না, সেই মানুষই ছোয়াকে পাওয়া বলতে পারে। " 😊
এটি কোনো পারিজাতের কবিতা নয়। তাই আরকি রাত্রে নয় গল্পটা শুরু হয় ভর দুপুরে, বলতে গেলে অই ধরো বারোটা বেজে দশ। যদিও বই পরার অতটা অভ্যাস নেই বল্লেই চলে। খুবই কম ধৈর্য্ যে আমার। তাও সেদিন সময় করে দেসাই এর একটি বই নিয়ে বোসলুম আরকি। মোটা ফ্রেমের সেই চশমা সেই এলমেলো চুল নিজেকেই দখেই যেন ভয় পেয়ে যাবো। আমার সাজের খুব একটা শক ছিল না। আমি একটু নিজের মধ্যেই হারিয়ে থাকতে পছন্দ করি আরকি। শে যাই হক, তারপরে এগোনো যাক।
হঠাত,ঠিক আমি যেখানে বসে ছিলাম পিছন থেকে খুব একটা চিল্লামিল্লির আওয়াজ। আমি পিছনে ফিরে দেখি একটি বাইক বাইপাস ক্রস করতে গিয়ে সামনে থাকা একটা পোলে লেগে সে ছিটকে গারি থেকে পরে যায়। ঠিক সেই মুহুর্তে আমি তাকে প্রথমবার দেখি।
হেলমেটর জন্য তার মুখটা প্রথমে থিক করে দেখতে পাইনি যদিও, কিন্তু তার সেই চখে যেন আটকে গিয়েছিল পুরো পৃথিবীটা আমার। বুঝতে পারছিলাম য সে হয়ত চিল্লিয়ে চিল্লিয়ে দাকছে আমায়। কিন্তু জানি না কেন কিন্তু যেন দারিয়ে গিয়েছিল আমার পৃথিবীটা তার চোখের সেই চাওনিতে। সে অনেক কষ্টে আস্তে আস্তে ওঠে আর হেলমেট টা খোলে আর উফফফফফফফ মাহশাল্লাহ। সেই লম্বা চুল, কাজল টানা সে চখ আর ঠোটের সেই মেরুন রংএর লিপ্সটিক।।।
সে একটু দুভিদায় বাইক টা তুল্লো। উঠে বসে টার্ন দিয়ে একটু রেগে, একটু অবাক হয়ে আর মুখে একটু মৃদু হাসি নিয়ে সে আমার দিকে তাকিয়ে সে বাইক টা নিয়ে বেরিয়ে গেল।
আর আমি দু দন্দ দারিয়ে আবার আমার সেই জায়গায় গিয়ে বসে কানে হেদফোন দিলাম " দুর হতে আমি তারে সাধিব গোপনে বিরহর ডোরে বাধিব। "
🧡🧡🧡
Comments
Post a Comment